মোঃ নাহিদ হাসান নয়ন,সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার প্রতিনিধিঃ সিরাজগঞ্জের সবচেয়ে বড় ড্রাগন ফলের বাগান কড্ডার অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা শহিদের। তিনি চাকরি জীবন শেষ করে এসে ঘরে বসে না থেকে কিছু করতে চায় একথা ভেবে তিনি ড্রাগন চাষ শুরু করে। তিনি প্রথমে ৩ বিঘা জমিতে ড্রগন চাষ শুরু করে পরে তিনি সফলতা দেখে আরো ১ বিঘা জমি নিয়ে কাজ শুরু করে ।

তিনি বলেন, এই কাজটি করতে তার অনেকের হাসি পাত্র হয়ে ওঠে। এখন তিনি প্রায় ৪ বিঘা জমিতে ড্রাগন চাষ করলে ও বাজারে এর ভালো চাহিদা থাকায় এর মতো আরো ২০ টি বাগান হলেও শুধু সিরাজগঞ্জ সদর ও বেলকুচি উপজেলার চাহিদা মেটানো সম্ভব না । এটি বাজার মুল্য ১৬০০০ টাকা মন (১ কেজি ৪০০ টাকা) A গ্রেড এর ড্রাগন গুলো। আর B গ্রেড এর ড্রাগন ১৪০০০ হাজার টাকা মন( ১ কেজি ৩৫০ টাকা) করে। এটা ২ রকমের হয় একটা A গ্রেড আর একটা B গ্রেড। তিনি বলেন এই ফলটি হিংস্র প্রানী ড্রাগন নাম করন করা হয়েছে এর গায়ে কাটা আছে বলে। তিনি বলেন যে এই ড্রাগন গাছে তিনি কোনো প্রকার রাসায়নিক সার ব্যবহার করে না। তিনি গোবর সার ব্যবহার করে। এবং তিনি এই ড্রাগন চাষ করে সবাকে বেকারত্ব কমিয়ে আনা কথা পরামর্শ দেন।এই ড্রাগন চারা রোপণ করার ৭-৮ মাস পর ফল পাওয়া যায়।

গ্রাম বাসীরা বলেন প্রথমে এই ড্রাগন চাষ শুরু করলে আমরা হাসি তামাশা করছি। কিন্তু এটা যে এতো চাহিদা আগে বুঝতে পারিনি। এখন ডা. এর কাছে গেলেও ড্রাগন খাওয়া পরামর্শ দেয়।